|
|
||
|
|
||
|
|
||
|
|
|
|
|
|
|
১। সরকারি আবাসন পরিদপ্তর কোন বিধি/আইনের উপর ভিত্তি করে সেবা প্রদান করে থাকে?
সরকারি আবাসন পরিদপ্তর “বাংলাদেশ বরাদ্দ বিধিমালা ১৯৮২” অনুসরণ করে সেবা প্রদান করে থাকে। বিধিটি জানতে । এ সংক্রান্ত বিভিন্ন গেজেট/সরকারি আদেশ জানতে ।
২। সরকারি আবাসন পরিদপ্তর কী কী সেবা প্রদান করে থাকে?
ঢাকা এবং চট্টগ্রামে কর্মরত সরকারি কর্মচারিগণের অন্যতম প্রধান সমস্যা আবাসন। সরকারি আবাসন পরিদপ্তর ঢাকায় ও চট্টগ্রামে কর্মরত সরকারি কর্মচারীগণের আবাসনের ব্যবস্থা করে থাকে। এছাড়া কর্মচারিগণের অবসরগ্রহণের সময় প্রয়োজনীয় না-দাবি সনদ প্রদান সেবাও সরকারি আবাসন পরিদপ্তর করে থাকে। সরকারি আবাসন পরিদপ্তর কর্তৃক প্রদেয় সেবাসমূহের মধ্যে রয়েছে-
৩। বর্তমানে সরকারি আবাসন পরিদপ্তরের আওতাধীন বাসার সংখ্যা কত?
সরকারি আবাসন পরিদপ্তরের বাসা সংক্রান্ত পরিসংখ্যান জানতে ।
১। বাসা বরাদ্দপ্রাপ্তির জন্য একজন সরকারি কর্মচারীর কী কী যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন?
২। কীভাবে বাসা বরাদ্দ পেতে পারি?
বাসা বরাদ্দপ্রাপ্তির জন্য নির্ধারিত ফর্ম পূরণ পূর্বক উক্ত ফর্ম আবেদন পত্রের সাথে সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। ফর্ম প্রাপ্তির জন্য ।
৩। আবেদনের ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে?
বাসা বরাদ্দের আবেদনের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর উপর দৃষ্টি রাখতে হবেঃ
৪। আবেদনের সাথে কী কী কাগজপত্র দাখিল করতে হবে?
উল্লেখ্য, বরাদ্দের আবেদন যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে অগ্রায়ন করতে হবে।
ইতোমধ্যে অনলাইনে বাসা বরাদ্দের আবেদন গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অনলাইনে বাসা বরাদ্দের আবেদনের জন্য প্রধান পাতার সেবা বাতায়ন মেনুতে যান / ।
৬। আবেদনপত্রটির বর্তমান অবস্থা কীভাবে জানতে পারব?
আপনার আবেদনটি গৃহীত হয়েছে কি-না তা জানতে ।
ঢাকা শহরে কর্মরত সরকারি বাসায় বসবাসকারী কর্মচারীগণের অনুকূলে বাড়ি ভাড়া ভাতা, বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, পানি ও পয়ঃ কর ইত্যাদি বাবদ কোনো নির্দিষ্ট সময় কিংবা সমগ্র কর্মজীবনে সরকারের নিকট কোনো পাওনাদি নেই মর্মে যে সনদপত্র প্রদান করা হয় তাই না-দাবি সনদ পত্র।
দুই ধরণের না-দাবি সনদপত্র প্রদান করা হয় – সাময়িক না-দাবি সনদপত্র ও চূড়ান্ত না-দাবি সনদপত্র।
২। না-দাবি সনদপত্র কেন প্রয়োজন?
না-দাবি সনদের মাধ্যমে নিশ্চিত হয় যে, গ্রহীতার নিকট বাসা ভাড়া ভাতা, বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, পানি ও পয়ঃ কর ইত্যাদি বাবদ সরকারের কোনো পাওনা নেই। সরকারি কর্মচারীর অবসরগ্রহণান্তে পেনশন গ্রহণের ক্ষেত্রে না-দাবি সনদপত্র প্রদান করতে হয়। অন্যথায় পেনশন গ্রহীতা ১০০ ভাগ পেনশন উত্তোলন থেকে বঞ্চিত হবেন।
৩। না-দাবি সনদপত্র কাদের জন্য প্রয়োজন?
সরকারি বাসায় বসবাসকারী সকল সরকারি কর্মচারী
ঢাকায় কর্মরত/কর্মরত ছিলেন এমন সকল সরকারি কর্মচারী
৪। কীভাবে না-দাবি সনদপত্র পেতে পারি?
৫। না-দাবি সনদপত্র প্রাপ্তির আবেদনের সাথে কী কী কাগজপত্র দাখিল করতে হবে?
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদির তালিকা দেখতে ।
৬। আবেদনের কতদিনের মধ্যে না-দাবি সনদ পেতে পারি?
একটি ত্রুটিহীন আবেদনের ক্ষেত্রে ৩ কার্যদিবসের মধ্যেই না-দাবি সনদ পাওয়া যায়।
ইতোমধ্যে অনলাইনে না-দাবি সনদ প্রদানের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অনলাইনে না-দাবি সনদপ্রাপ্তির আবেদনের জন্য প্রধান পাতার সেবা বাতায়ন মেনুতে যান / ।
৮। আবেদনপত্রটির বর্তমান অবস্থা কীভাবে জানতে পারব?
আপনার আবেদনটি গৃহীত হয়েছে কি-না তা জানতে ।
১। আবেদনের ক্ষেত্রে সশরীরে উপস্থিত হওয়ার প্রয়োজনীয়তা আছে কি?
কোনো প্রয়োজন নেই।
২। সেবা গ্রহণে ব্যর্থ হলে কিংবা কোনো হয়রানির স্বীকার হলে কী করবো?
+৮৮০২৯৫৪৬৩১১
১
|
২
|
৩। বরাদ্দ এবং না-দাবি সনদপত্র প্রাপ্তির ক্ষেত্রে কোনো ফি প্রদান করতে হবে কি?
সরকারি আবাসন পরিদপ্তরের সেবা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে কোনো ফি প্রদান করতে হয় না।